নাটোরের লালপুর থানায় আসামি নির্যাতনের অভিযোগে এক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ওসিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করে আদালতে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
শনিবারের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোসলেম উদ্দিন
আদালতের বেঞ্চ সহকারী আবদুল্লাহ বিশ্বাস জানান, গত বুধবার লালপুর থানার পুলিশ অটোরিকশা ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চার আসামি সোহাগ হোসেন, শামীম মোল্লা, আব্দুস সালাম ও রাকিবুল ইসলামকে আদালতে পাঠায়। এরমধ্যে রাকিবুল বাদে অন্য তিনজনই থানা হেফাজতে তাদের ওপর পুলিশের নির্যাতনের বর্ণনা দেন।
নাটোরের পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানান, অটোরিকশা ছিনতাই মামলায় আসামিদের ধরতে গেলে তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় পড়ে গিয়ে তারা শরীরে আঘাত পেয়ে থাকতে পারেন। আসামিদের মধ্যে তিনজন আদালতে পুলিশের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ করেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
নাটোরের লালপুর থানায় আসামি নির্যাতনের অভিযোগে এক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ওসিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করে আদালতে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
শনিবারের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোসলেম উদ্দিন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী আবদুল্লাহ বিশ্বাস জানান, গত বুধবার লালপুর থানার পুলিশ অটোরিকশা ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চার আসামি সোহাগ হোসেন, শামীম মোল্লা, আব্দুস সালাম ও রাকিবুল ইসলামকে আদালতে পাঠায়। এরমধ্যে রাকিবুল বাদে অন্য তিনজনই থানা হেফাজতে তাদের ওপর পুলিশের নির্যাতনের বর্ণনা দেন।
এরপর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোসলেম উদ্দিন আসামিদের অভিযোগ ও মেডিক্যাল রিপোর্ট পর্যালোচনা করে নাটোরের বড়াইগ্রাম সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরিফ আল রাজিব, লালপুর থানার ওসি উজ্জল হোসেন, একই থানার উপপরিদর্শক জাহিদ হাসান, ওমর ফারুক শিমুল ও এক কনস্টেবলের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপারকে মামলা করে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দেন।
লালপুর থানার ওসি উজ্জল হোসেন আসামিদের নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘পুলিশ হেফাজতে থানায় আসামি নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
নাটোরের পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানান, অটোরিকশা ছিনতাই মামলায় আসামিদের ধরতে গেলে তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় পড়ে গিয়ে তারা শরীরে আঘাত পেয়ে থাকতে পারেন। আসামিদের মধ্যে তিনজন আদালতে পুলিশের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ করেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।